Gestational diabetes গর্ভকালীন ডায়াবেটিস

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হল গর্ভাবস্থায় প্রথমবারের মতো নির্ণয় করা ডায়াবেটিস। যা উচ্চ রক্তে শর্করার কারণ হয় থাকে। যা আপনার গর্ভাবস্থা এবং আপনার শিশুর স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।

* গর্ভাবস্থায় আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে তবে সাধারণত আপনার রক্তে শর্করা প্রসবের পরপরই স্বাভাবিক মাত্রায় ফিরে আসে। 
- কিন্তু যদি আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনার টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি।


গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের লক্ষণ ও উপসর্গ: 
বেশিরভাগ সময়, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস লক্ষণীয় লক্ষণ বা উপসর্গ সৃষ্টি করে না। তৃষ্ণা বেড়ে যাওয়া এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া সম্ভাব্য লক্ষণ।
* গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের সতর্কতা বা ঝুঁকিপূর্ণ লক্ষণ:
- প্রস্রাবে চিনি।
- অস্বাভাবিক তৃষ্ণা।
- ঘন মূত্রত্যাগ.
- ক্লান্তি।
- বমি বমি ভাব এবং বমি.
- এমনকি ক্ষুধা বৃদ্ধির সাথে ওজন হ্রাস।
- ঝাপসা দৃষ্টি.
- যোনি, মূত্রাশয় এবং ত্বকের সংক্রমণ।


কারণসমূহ: 
এখনও গবেষনায় সুনির্দিষ্ট করে জানা যায় নি যে, কিছু কিছু মহিলা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়া কারণ কি? গর্ভাবস্থার আগে অতিরিক্ত শারিরিক ওজন এটার জন্য একটি ভূমিকা পালন করে।
সাধারণত, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিভিন্ন হরমোন কাজ করে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় হরমোনের মাত্রা পরিবর্তিত হয়, যার ফলে রক্তে শর্করার প্রক্রিয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এর ফলে রক্তে শর্করা বেড়ে যায়।

 ঝুঁকির কারণ: গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- অতিরিক্ত ওজন বা মোটা হওয়া
- শারীরিকভাবে সক্রিয় না হওয়া
- প্রিডায়াবেটিস আছে এমন
- পূর্ববর্তী গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ছিল
- পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিন্ড্রোম থাকা (PCOS)
- জোনেটিক ডায়াবেটিস
- পূর্বে 9 পাউন্ডের (4.1 কিলোগ্রাম) ওজনের একটি বাচ্চা প্রসব করা

 

রোগ নির্ণয়
আপনি যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের গড় ঝুঁকিতে থাকেন, তাহলে সম্ভবত আপনার দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (গর্ভাবস্থার 24 থেকে 28 ) মধ্যে আপনার একটি স্ক্রিনিং পরীক্ষা করতে হবে।

** কি করে বুঝবো স্ক্রিনিং পরীক্ষা করতে হবে।
- যদি আপনি গর্ভাবস্থার আগে অতিরিক্ত ওজন বা স্থূল হন;
- আপনার মা, বাবা, ভাইবোন বা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত শিশু আছে;
- আপনার পূর্ববর্তী গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ছিল
- আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে পারেন, সম্ভবত আপনার প্রথম প্রসবপূর্ব সফরে।

* গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের জন্য রুটিন স্ক্রীনিং:
- প্রাথমিক গ্লুকোজ চ্যালেঞ্জ পরীক্ষা।
আপনি একটি সিরাপী গ্লুকোজ দ্রবণ পান করবেন। এক ঘন্টা পরে, আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ করার জন্য আপনার একটি রক্ত ​​পরীক্ষা করা হবে। রক্তে শর্করার মাত্রা 190 মিলিগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার (mg/dL), বা 10.6 মিলিমোলস প্রতি লিটার (mmol/L), গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নির্দেশ করে।
140 mg/dL (7.8 mmol/L) এর নিচে রক্তে শর্করার মাত্রা সাধারণত একটি গ্লুকোজ চ্যালেঞ্জ টেস্টে স্ট্যান্ডার্ড রেঞ্জের মধ্যে বিবেচনা করা হয়, যদিও এটি ক্লিনিক বা ল্যাব অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে।

- ফলো-আপ গ্লুকোজ সহনশীলতা পরীক্ষা।
এই পরীক্ষাটি প্রাথমিক পরীক্ষার অনুরূপ - মিষ্টি দ্রবণ ব্যতীত আরও বেশি চিনি থাকবে এবং আপনার রক্তে শর্করা প্রতি ঘন্টা তিন ঘন্টা ধরে পরীক্ষা করা হবে। যদি কমপক্ষে দুটি রক্তে শর্করার রিডিং প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয় তবে আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নির্ণয় করা হবে।



জটিলতা
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তে শর্করা আপনার এবং আপনার শিশুর জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ফলাফন প্রসবের জন্য অস্ত্রোপচারের (সি-সেকশন) সম্ভাবনা রয়েছে।

যে জটিলতা আপনার শিশুকে প্রভাবিত করতে পারে:
* আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনার শিশুর ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে: ম্যাক্রোসোমিয়া (জন্মের শিশু অতিরিক্ত বড় হওয়া)।
- খুব বড় বাচ্চা যাদের ওজন 9 পাউন্ড বা তার বেশি তাদের জন্ম খালেজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, সি-সেকশনের প্রয়োজন হয়।

* গুরুতর শ্বাসকষ্ট। প্রথম দিকে জন্ম নেওয়া শিশুরা শ্বাসকষ্টের সিন্ড্রোম অনুভব করতে পারে, এমন একটি অবস্থা যা শ্বাস নিতে কষ্ট করে।
* কম রক্তে শর্করা (হাইপোগ্লাইসেমিয়া) কখনও কখনও শিশুর জন্মের পরপরই তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ কম থাকে। হাইপোগ্লাইসেমিয়ার গুরুতর পর্বের কারণে শিশুর খিঁচুনি হতে পারে।
* স্থূলতা এবং পরবর্তী জীবনে টাইপ 2 ডায়াবেটিস। পরবর্তী জীবনে শিশুদের স্থূলতা এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
* স্থির জন্ম। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের চিকিৎসা না করা হলে জন্মের আগে বা অল্প সময়ের মধ্যেই শিশুর মৃত্যু হতে পারে


জটিলতা যা মাকে প্রভাবিত করতে পারে:

* উচ্চ রক্তচাপ এবং প্রিক্ল্যাম্পসিয়া। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস আপনার উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়, সেইসাথে প্রিক্ল্যাম্পসিয়া - গর্ভাবস্থার একটি গুরুতর জটিলতা যা উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য উপসর্গ সৃষ্টি করে যা আপনার জীবন এবং আপনার শিশুর জীবন উভয়কেই হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

* সার্জিক্যাল ডেলিভারি (সি-সেকশন)। আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে তবে আপনার সি-সেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
* ভবিষ্যতের ডায়াবেটিস। আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে তবে ভবিষ্যতের গর্ভাবস্থায় আপনার এটি আবার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আপনার টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকিও বেশি থাকে।

প্রতিরোধ ও চিকিৎসা:
গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের প্রতিরোধ ও চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে:
- জীবনধারা পরিবর্তন
- রক্তে শর্করার পর্যবেক্ষণ
- প্রয়োজনীয় ওষুধ

জীবনধারা পরিবর্তন
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কোন গ্যারান্টি নেই - তবে গর্ভাবস্থার আগে আপনি যত বেশি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করতে পারেন ততই ভাল। আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে, তবে এই স্বাস্থ্যকর পছন্দগুলি ভবিষ্যতের গর্ভাবস্থায় বা ভবিষ্যতে টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকিও কমাতে পারে।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান। ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিনের, যেসব খাবারে পুষ্টি এবং ফাইবার বেশি এবং চর্বি ও ক্যালোরি কম
- সক্রিয় রাখা, গর্ভাবস্থার আগে এবং গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম করা আপনাকে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
- একটি স্বাস্থ্যকর ওজনে গর্ভাবস্থা শুরু করুন। আপনি যদি গর্ভবতী হওয়ার পরিকল্পনা করে থাকেন তবে আগে থেকে অতিরিক্ত ওজন কমানো আপনাকে স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থায় সাহায্য করতে পারে। আপনার খাদ্যাভ্যাসে দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের দিকে মনোনিবেশ করুন যা আপনাকে গর্ভাবস্থায় সাহায্য করতে পারে, যেমন আরও শাকসবজি এবং ফল খাওয়া।
- গর্ভাবস্থায় কিছু ওজন বৃদ্ধি সাধারণ এবং স্বাস্থ্যকর। কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি খুব বেশি ওজন বাড়ার ফলে আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

 

 রক্তে শর্করার পর্যবেক্ষণ:
আপনি গর্ভবতী হওয়ার সময়, আপনার স্বাস্থ্য পরিচর্যা দল আপনাকে দিনে চার বা তার বেশি বার আপনার রক্তে শর্করার পরিমাপ করতে বলতে পারে - সকালে এবং খাবারের পরে - আপনার স্তরটি একটি স্বাস্থ্যকর পরিসরের মধ্যে থাকে তা নিশ্চিত করতে।

ঔষধ :
- যদি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরিচালনা করার জন্য খাদ্য এবং ব্যায়াম যথেষ্ট না হয়, তাহলে আপনার রক্তে শর্করাকে কমাতে ইনসুলিন ইনজেকশনের প্রয়োজন হতে পারে। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অল্প সংখ্যক মহিলার রক্তে শর্করার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য ইনসুলিন প্রয়োজন।
- কিছু স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী রক্তে শর্করার মাত্রা পরিচালনা করার জন্য একটি মৌখিক ওষুধ লিখে থাকেন। অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা বিশ্বাস করেন যে মৌখিক ওষুধগুলি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরিচালনার জন্য ইনজেকশন যোগ্য ইনসুলিনের মতো নিরাপদ এবং কার্যকরী তা নিশ্চিত করার জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।

WRITTER: Dr.ABU HASNAT

↣Acidity problem Solve in the stomach in domestic way ↢

1. Tulsi

Tulsi's antialysis material removes the stomach's gas. If the stomach gas is consumed by 5-6 tulsi leaves. You will see that the abdominal gas has decreased a lot.

2. Cinnamon

Cinnamon is a useful spice to increase digestion. It works as a natural ecosystem and helps to remove stomach gas. Mix half a chicken cinnamon powder in a cup of water. Burn it for a few minutes. It can drink 2-3 times a day.

3. Clown

Mix some cloves and cinnamon powder together. Make it your habit of eating with your daily meals. As soon as you remove the problem of clove gas, it will also remove the stomach of your breath.

4. Ginger

An easy element to remove gas problems in the stomach is 'ginger'. It also removes bad digestion. Eating a piece of ginger after meals every day will not help in stomach and gas. Besides, ginger is helpful in drinking tea, ginger water and reducing gas problems.

5. Aloevera Juice

Aloevera is not used in gardens only, it has a lot of health benefits. Before eating the meal, take half a cup of aloevera juice. Alcoholic lactating material removes gas from the stomach. Helps digest food.

6. Hot water

Generally, warm water is released from the ACD problem before sleeping in the night before and after sleeping in the morning.

ALSO.....

Basil leaves,Clown,Pallet molasses,Cold milk

Read it Bangla.pdf

Diabetes

What is Diabetes and Why -
The name of the carbohydrate metabolism action regulator hormone insulin (insulin) This hormone released from pancreas helps in the production of energy for the body through the metabolic process called glucose in the body cells. Then store additional glucose as liver glycogen. As a result, blood glucose levels are normal. If this hormone is not adequate for pancreatic, if the insulin is not effective, or if the body insulin is inactive, then the amount of glucose in the blood increases with normal and glucose is excreted with urine. This is the diagnosis of diabetes mellitus (DM - Diabetes Mellitus) or diabetes.

Types & Causes:-
Diabetes is usually two types_
Type 1 diabetes:-or insulin-based diabetes, which is usually of a lower age. In this, pancreas lose the ability to make insulin and insulin is essential for these patients. This diabetes is prevalent for both age and environment.
Type 2 diabetes :-or insulin-non-diabetic diabetes.
About 80 percent of the world's type-2 diabetes, which is grown in the elderly. Obesity or weight gain, bad eating habits, lack of physical exertion, stress, smoking etc. are one of the main reasons for type 2 diabetes. Due to dysfunctional risk of these types of diabetes. Parents raise the risk of someone having diabetes, and both of them have a very high level of diabetes. Women's pregnancy diabetes is growing at the same time.

What is the symptoms of diabetes?

Frequent urination and thirst
Increase hunger
Fatigue and Tiredness
Overweight weight loss
Scorching vision
Decrease in immunity
Frequent Infection
Dry, dried and itchy skin in the skin
If you suspect / suspect, then do diabetes test.

Diabetes treatment methods:-

Three short "D" follow-up for diabetes treatment. For example,

1. The first "D" - Diet or diet control, 60 to 80 percent of the patients are good at it.
2. Second "D" - Living discipline or orderly life.
3. Third "D" - Drugs or medicines, very few patients will need it.

It is to be remembered__
the first and second "D" means that it is possible to control 80 percent of diabetes through discipline and food control. The role of medicines is very low. Again, with the exception of the first two "D", only diabetes control with the drug is very difficult.

Share...

Read it Bengali Language.. Diabetes Bangla.pdf

Must Read of this Method.
STROKE : Remember the first 3 letters of the word: S, T and R.

If we all learn this little common identification method, then maybe we can save our loved ones from the terrible experience of stroke.

A true story
At a ceremony, a lady suddenly stumbled. He stood up and said, everything was okay, he fell into the floor tiles because he had tied his new shoe. Someone asked to call an ambulance but he did not agree.

By cleaning everything, cleanly he took a meal on the plate. Though it seemed as if he was shaking a little. He attended the whole time of the ceremony. The next morning, the husband's husband said, he was taken to the hospital. He died in the evening six.

The fact that the incident happened was that he stroke during the ceremony. If there were people who knew how to detect stroke, then maybe the lady would have survived.

Not everyone dies, it's not. Many of them are in bed, in a helpless, non-dependent mood. Take it just three minutes to read it.
A psychologist said that if a stroke victim is taken to the hospital within three hours of being stroke, then it is possible to get him back in full recovery. Only we have to know how strokes can be identified, and how the patient can be taken to a medical care during this period.

Recognize the stroke ...
Easy Three Steps - S T and R ... Read and Learn!

Occasionally it is difficult to detect stroke symptoms. Our disadvantage comes due to all disasters. When a patient suffering from a stroke is suffering a terrible loss, the person standing next to him may not understand, what is waiting in the lives of the people near them.

The easiest ways to identify the stroke, ask three simple questions:

S - (Smile)tell the patient to laugh.
T-(Talk) patient for a sentence with you. Example: Today is a beautiful day.
R - (Raise hands). Ask the patient to raise two hands together.

If there is a problem or problem in one of these patients, take them to hospital without delay. And tell the doctor open the problem. (The patient is suspected of being stroke victim)
Another way of identifying, is to tell the patient to find out his tongue. If it is folded, or if it binds to any one side, it also signifies stroke. Immediately take him to the hospital.

A reputable cardiologist said, if we all know these simple things, then we can save lives even if we are one.

So, you learn, teach your friends and loved ones !!!!!

If you want to Read id Bengali Language Then Download It→https://drive.google.com/file/d/1FCLGtxtsBMqMoT7xBbhhFl_Rd6UksX1j/view?usp=drivesdk

I know Anatomy is very Hard,but if you have knowledge about anatomy. You can do.better..

Many of books are written about anatomy.
if you need books link.you can comment. i will give the link.

But i just give you basic knowledge of Anatomy.
It's help you lot..

So stay with us...